কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়? বাংলাদেশ থেকে বিনা বিনিয়োগে দশটি অনলাইনে
ফ্রি ইনকাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।অনলাইন সার্ভে, ফ্রিল্যান্সিং , এফিলেট মার্কেটিং, ইউটিউব ব্লগিং অথবা বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহার করে ঘরে বসে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার সম্পূর্ণ গাইড।
স্ক্যাম থেকে সতর্ক থাকুন অনলাইন সার্ভে,
ফ্রিল্যান্সিং , এফিলেট মার্কেটিং, ইউটিউব ব্লগিং অথবা বিভিন্ন অ্যাপস
ব্যবহার করে ঘরে বসে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার সম্পূর্ণ গাইড। স্ক্যাম
থেকে সতর্ক থাকুন এবং বাস্তবসম্মত আয়ের উপায় বেছে নিন। আপনার
অতিরিক্ত সময়কে নষ্ট না করে ইনকাম এ রূপান্তরিত করণ ।
পেজ সূচিপত্রঃ কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়
- কি আসলে "ফ্রি টাকা" বলতে বোঝায়?
- অনলাইন ফ্রি ইনকাম বিভিন্ন সাইট
- কনটেন্ট ক্রিয়েশন: ইউটিউব, ব্লগিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া থেকে অনলাইন ইনকাম
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম তৈরি করুন
- ফ্রিল্যান্সিং স্কিল বিক্রি করুন ০ থেকে শুরু করে
- রেফারেল প্রোগ্রাম এবং অনলাইন কমিউনিটিতে অংশগ্রহণ
- মাইক্রোটাস্কিং এবং ডেটা এন্ট্রির কাজ করুন
- অনলাইন সার্ভে এবং অফার সম্পূর্ণ করে টাকা ইনকাম
- ফ্রি টাকা ইনকামের ক্ষেত্রে সতর্কতা ও স্ক্যাম চেনার উপায়
- কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়-শেষ কথা
কি আসলে "ফ্রি টাকা" বলতে বোঝায়?
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় এই প্রশ্নটি google এ লিখে সার্চ দিলে হাজার
হাজার ফলাফল চোখের সামনে ভেসে উঠে। অনেকের মনে একটি স্বপ্ন কাজ
করে যে খুব সহজে কোন পরিশ্রম ছাড়াই শুধু মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ
দিয়ে ঘরে বসে টাকা কিভাবে ইনকাম করা যায়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ফ্রি শব্দটি
একটি ভুল ধারণা। এখানে ফ্রি বলতে সাধারণত বিনা, বিনিয়োগে টাকা ইনকামকে বোঝানো
হয়, সেখানে আপনার শুধুমাত্র সময় ধৈর্য এবং কিছু ক্ষেত্রে দক্ষ বিনিয়োগ করতে
হবে।একদম বিনা পরিশ্রমে টাকা আয় এর কোন উপায় নেই।
যে সব ওয়েবসাইট বা অ্যাপ দাবি
করে যে তারা আপনাকে এক রাতেই কোটি কোটি টাকা দিবে বা কোটিপতি বানিয়ে দিবে
সেগুলো প্রায় সব ক্ষেত্রেই প্রতারণা বা স্ক্যাম। এই আর্টিকেলটি আমার এমন
বাস্তবসম্মত পরীক্ষিত এবং কার্যকারী উপায় নিয়ে আলোচনা করব। যেগুলো
অনুসরণ করে আপনি আপনার অতিরিক্ত সময়কে কাজে লাগিয়ে অনলাইন টাকা ইনকাম করতে
পারবেন। এই পদ্ধতি তে আপনার টাকা লাগবে না, কিন্তু লাগবে আগ্রহ এবং একটু
শিখার মনোভাব এবং ধৈর্য।
অনলাইন ফ্রি ইনকাম বিভিন্ন সাইট
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় ,অনলাইন ফ্রি ইনকাম বিভিন্ন সাইট রয়েছে এর মধ্যে জনপ্রিয় কিছু সাইট
সম্পর্কে নিজে বিস্তারিত আলোচনা করা আছে। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে থেকে
কোন ধরনের ইনভেস্ট ছাড়া টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
Gigclickers ইনকাম সাইট
এই সাইটের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে থেকে ফ্রি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এটি
একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট যেটার মাধ্যমে ছোট ছোট টাচ পূরণ করে আপনি ঘরে বসে
থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। শুধুমাত্র আপনার হাতে একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন
থাকলে আপনি সহজে ঘরে বসে থেকে এই কাজ করতে পারবেন।এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ক্যাটাগরি রয়েছে যেমন বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব ভিডিও
দেখার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন আবার জিমেইল বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে
পারবেন।
বিভিন্ন টেলিগ্রাম চ্যানেল জয়েন করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এটি
আপনি আপনার যে কোন একটি জিমেইলের মাধ্যমে সাইন আপ করে নিতে পারবেন।লক্ষ লক্ষ মানুষ এই ওয়েবসাইটের ইনকাম করতেছে যেটা আপনি এই ওয়েবসাইটে লিডার
বোর্ড গেলে দেখতে পারবেন। যদি আপনি চান আপনি কোন ধরনের ইনভেস্ট ছাড়া অনলাইন
থেকে ইনকাম করতে চাচ্ছেন তাহলে এই ওয়েবসাইটটি আপনার জন্য খুবই
গুরুত্বপূর্ণ।
Freecash.com ইনকাম সাইট
এটি একটি মাইক্রো জব সাইট। এখান থেকে আপনি বিভিন্ন ধরনের গেম খেলে বিভিন্ন
অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে, ছোট ছোট টাস্ক পূরণ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এই ওয়েবসাইটে আপনাকে কোন ধরনের ডিপোজিট করতে হবে না। অ্যাকাউন্ট তৈরি করার
জন্য আমরা যে কোন একটি জিমেইল দিয়ে সাইন আপ করে নিতে পারবেন।
আপনি যে কাজগুলো করবেন সে কাজগুলোর বিনিময়ে আপনাকে কিছু কয়েন দেওয়া হবে
ঠিক পয়েন্টগুলোর বিনিময়ে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সেই টাকাগুলো আপনি
খুব সহজে আপনার মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। যদি আপনি চান
কোন ইনভেস্ট ছাড়াই টাকা ইনকাম করতে তাহলে এখন এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
আরো পড়ুনঃফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
Expert option ট্রেডিং সাইট
আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন ট্রেডিং সম্পর্কে। এখানে আপনারা ইনকাম করার জন্য
তাকে ইনভেস্ট করতে হয় যদি আপনারা এমনটা চান যে কিছু টাকা ইনভেস্ট করার
মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনারা ট্রেডিং সাইটটি বেছে
নিতে পারেন। যেখানে আপনি খুব সহজেই ট্রেডিং এর মাধ্যমে লক্ষ্যাদিক টাকা ইনকাম
করতে পারবেন।
এখানে একাউন্ট করার জন্য প্রথমত আপনাকে টেস্টার থেকে এক্সপার্ট অপশন এই
অ্যাপ্লিকেশনে ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোড হয়ে গেলে অ্যাপসটি ইন্সটল করতে
হবে এবং তারপর আপনার ফোনে থাকা যেকোনো একটি জিমেইল দিয়ে অ্যাপসটিতে সাইন আপ
করে নিতে হবে। এরপর আপনি প্র্যাকটিসের জন্য ডেমো অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে
পারেন।
যেটা দিয়ে আপনি শুধুমাত্র প্র্যাকটিস করতে পারবেন। পরবর্তীতে আপনি কিছু টাকা
ইনভেস্ট করে সেখান থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে অবশ্যই
আপনাকে সাবধান থাকতে হবে ট্রেনিং করতে গেলে আপনাকে ট্রেডিং সম্পর্কে নূন্যতম
জ্ঞান থাকতে হবে। যদি আপনি ট্রেডিং না বুঝে ট্রেনিং করতে যান ।তাহলে আপনি
অনেক বড় লস খেয়ে যেতে পারেন।
Slidejoy ভিডিও দেখে ইনকাম
আপনি যদি চান এইগুলো বাদ দিয়ে শুধুমাত্র ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করবেন তাহলে
এই ওয়েবসাইটটি আপনার জন্য কেন এই ওয়েবসাইটটিতে শুধুমাত্র ভিডিও দেখার
মাধ্যমে আপনি প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ
মানুষ এই ওয়েবসাইট থেকে ভিডিও দেখার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতেছে।এটি মূলত ভিডিও দেখে এড দেখে টাকা ইনকাম করা একটি বিশাল সুযোগ। বিভিন্ন ধরনের
ক্লিক করা মাধ্যমে আপনি এখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বেকার থাকেন তাহলে
আপনি এই কাজটি করতে পারবেন না এখান থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ ইনকাম করতেছে
। এই ওয়েবসাইটিতে প্রবেশ এবং অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে যা কিছু করতে হবে
সেগুলো হলো প্রথমত আপনাকে google এ গিয়ে এই ওয়েবসাইটের নামটি লিখে সার্চ
করতে হবে। হলে আপনি এই ওয়েবসাইটটি পেয়ে যাবেন এখানে প্রবেশ করবেন এবং আপনার ফোনে থাকা
যেকোনো একটি জিমেইল দিয়ে এটাতে লগইন করবেন।
এতে করে দেখতে পাবেন আপনার
কাঙ্ক্ষিত অ্যাকাউন্টটি লগইন হয়ে যাবে তারপর আপনি সেখানে অ্যাড অথবা ভিডিও
দেখার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং এখান থেকে টাকা আপনি খুব সহজে
মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ নগদ রকেটের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন।
Dreamstime ইনকাম সাইট
এটি একটি অনলাইন ইনকামের জনপ্রিয় ফটোগ্রাফি প্ল্যাটফর্ম। এর প্ল্যাটফর্মে
আপনারা বিভিন্ন ধরনের আর্ট ফটোগ্রাফি ভিডিও ইত্যাদি বিক্রয় করার মাধ্যমে
ইনকাম করতে পারবেন। আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন ক্যামেরা এগুলো দিয়ে ধারণ
করা ফটো অথবা ভিডিও আপনি এই প্ল্যাটফর্মে বিক্রয় করতে পারবেন যেগুলো বিক্রয়
মাধ্যমে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। যেটা মূলত অনলাইন মধ্যে সবচাইতে সহজ
একটি ইনকাম।এই সাইটটিতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য যা যা করতে হবে সেগুলো হলো প্রথমত
আপনাকে গুগলে সার্চ করতে হবে ওয়েবসাইটটির নাম লিখে।
আপনার সামনে চলে আসবে
এখান থেকে আপনি আপনার ফোনে থাকে একটি জিমেইল দিয়ে তবে ফোন নাম্বার দিয়ে
ওয়েবসাইটটি সাইন আপ করবেন। সাইন আপ করার পর আপনি এই ওয়েবসাইটিতে ফটো ভিডিও
আর ইত্যাদি আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন পারবেন।করার জন্য আপনি ওয়েবসাইটের ভিতরে উত্তোলন অপশনটি খুঁজে বের করবেন। খুঁজে বের
করার পর উত্তোলন অপশনটিতে গিয়ে আপনার মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ নগর রকেট এর
মধ্যে যেকোনো একটি নাম্বার অ্যাড করে দিবেন। তারপর আপনি মোবাইল ব্যাংকিং এর
মাধ্যমে এই ওয়েবসাইট থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন ।
কনটেন্ট ক্রিয়েশন: ইউটিউব, ব্লগিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া থেকে অনলাইন ইনকাম
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় ফ্রি ইনকাম করার জন্য অনেক অ্যাপ্লিকেশন এবং ওয়েবসাইট রয়েছে এর মধ্যে
জনপ্রিয় হলো কনটেন্ট ক্রিয়েশন কন্টেন্ট ক্রিয়েশন এর মধ্য থেকে আপনি ফেসবুক
অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব এ ভিডিও বানিয়ে ও আপনার ওয়েবসাইটে ব্লক
পোস্ট করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। যেগুলো এখন খুব জনপ্রিয় এই কাজগুলো
করতে আপনাকে কোন ধরনের ইনভেস্ট করতে হবে না। শুরু করতে পারবেন।
কোন ধরনের টাকা পয়সা ইনভেস্ট ছাড়াই আপনি এই তিনটি প্লাটফর্মে কাজ করে ইনকাম
করতে পারবেন তো চলুন নিচে জেনে নেওয়া যাক আপনি কিভাবে তিনটি প্লাটফর্মে
ইনকাম করবেন কিভাবে এখানে একাউন্ট করবেন আরো বিস্তারিত।
ফেসবুক থেকে ইনকামঃ
বর্তমান যুগে এসে ফেসবুক একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম
যেখানে লক্ষাধিক মানুষ তাদের অবসর সময় কাটায় বিনোদনের মাধ্যমে আপনি চাইলে
ফেসবুকে ভিডিও বানানো মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য প্রথমত আপনাকে একটি
ফেসবুক একাউন্ট খুলতে হবে অর্থাৎ একটি ফেসবুক পেজ খুলতে হবে।যদি আপনি একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে থাকেন তাহলে সেখান থেকে ইনকাম করার
জন্য আপনাকে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রফেশনাল মুড করে নিতে হবে।
কেননা আপনি
যদি প্রফেশনাল মুড অন না করেন তাহলে আপনি সেই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ইনকাম
করতে পারবেন না। আর যদি আপনি একটি ফেসবুক পেজ খুলে থাকেন তাহলে আপনি খুব সহজে
সেই পেজ থেকে ইনকাম করতে পারবেন।এখন মানুষ তার অবসর সময় কাটাই ফেসবুকে ভিডিও দেখার মাধ্যমে আপনি যদি
ফেসবুকে। ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন শুধুমাত্র ভিডিও
আপলোডের মাধ্যমে। আপনার ভিডিওতে যত মানুষ ভিউ করবে আপনার ইনকাম তত বেশি হবে।
যার জন্য অবশ্যই আপনাকে কোয়ালিটি ফুল ভিডিও আপলোড করতে হবে। কেননা আজেবাজে
ভিডিও মানুষ দেখতে চাই না যদি আপনি প্রফেশনাল ভাবে কন্টেন্ট ক্রিয়েশন করতে
চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রফেশনাল ভিডিও হতে হবে।আপনার ভিডিওর ভিউ ও রিঅ্যাকশনের উপরে ডিপেন্ড করে ফেসবুক আপনাকে একটি
নির্দিষ্ট অ্যামাউন্ট দিবে। যদি আপনি বেশি ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই
আপনাকে বেশি বেশি ভিডিও আপলোড করতে হবে আর অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনার
ভিডিও কোয়ালিটি ভালো হয় মানুষ যেন আপনার ভিডিও বেশি বেশি ভিউ করে।
আরো পড়ুনঃ ডিপোজিট ছাড়া টাকা ইনকাম
ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামঃ
ফেসবুকের মতই আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। ফেসবুকের মতই আপনি ভিডিও
আপলোড করা মাধ্যমে ইউটিউব থেকেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আগে যেমনটা বলেছি যে
ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে গেলে সেখানে কোয়ালিটি ফুল ভিডিও আপলোড করতে হয়
ইউটিউব এর ক্ষেত্রেও একই । যদি আপনি চান প্রফেশনাল ভাবে ইউটিউব থেকে টাকা
ইনকাম করবেন মনিটাইজেশনের মাধ্যমে তাহলে অবশ্যই আপনাকে বেশি বেশি ভিডিও আপলোড
করতে হবে।
Youtube এ আপনি শর্ট ভিডিও আপলোডের মাধ্যমেও তাকে ইনকাম করতে পারবেন। তবে
এখানে কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে যেমন আপনাকে প্রথমত মনিটাইজেশন চালু করতে হবে।
আর যদি মনিটাইজেশন চালু করতে চান তাহলে আপনার চ্যানেলে ১০০০ প্লাস
সাবস্ক্রাইবার লাগবে এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে। তবে আপনাকে খেয়াল
রাখতে হবে আপনার চ্যানেলটি ক্রিয়েট করার এক বছরের মধ্যেও আপনাকে এক হাজার
সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূরণ করতে হবে যদি এক বছরের পর এটি
কমপ্লিট হয় তাহলে আপনি ওই চ্যানেলটিতে মনিটাইজেশন পাবেন না।
যার জন্য আপনাকে রেগুলার ভিডিও আপলোড করতে হবে। আপনি youtube এ বেশ
কয়েক ধরনের ক্যাটাগরির ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন যেমন ধরেন আপনি
গেমিং ভিডিও আপলোডের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন আবার বিভিন্ন মুভি নাটক
ইত্যাদি আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। তবে ফেসবুকের থেকে ইউটিউবে
ইনকাম বেশি।
ব্লগিং থেকে টাকা ইনকামঃ
আপনি গুগলে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন এর
জন্য আপনার একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হবে ।যে ওয়েবসাইটটিতে আপনি ব্লগিং
কন্টেন্ট আপলোড করার মাধ্যমে গুগল এডসেন্স দ্বারা ইনকাম করতে পারবেন। সাধারণত
ওয়েবসাইট বানানোর জন্য অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে এর মধ্যে জনপ্রিয় দুটি
প্ল্যাটফর্ম হল একটি ওয়ার্ডপ্রেস এবং আরেকটি ব্লগার যেগুলো বেশ জনপ্রিয়।
যেগুলোতে আপনি বাংলা পোস্ট করে google এডসেন্স এর দ্বারা ইনকাম করতে পারবেন।
এর জন্য আপনাকে বেশি বেশি পোস্ট করতে হবে এবং বেশি বেশি ভিজিট নিয়ে আসতে হবে
আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি আসবে তত বেশি ইনকাম হবে। অবশ্যই আপনার পোস্টগুলো
হতে হবে কোয়ালিটি যাতে করে মানুষ একবার আপনার পোস্টে করলে আরো একবার পড়তে
চাই অর্থাৎ আর অন্য কাউকে পড়ার জন্য উৎসাহিত করতে চাই।
গুগল এডসেন্স অ্যাপ এর জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে যেমন
ধরেন google এর বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে যেগুলো অনশন করে আপনাকে লিখতে হবে। যদি
আপনি নিয়ম কানুন ভঙ্গ করেন তাহলে তারা আপনাকে google এডসেন্স দিবে না যাতে
করে আপনার ইনকাম হবে না। তো অবশ্যই আপনাকে এ বিষয়ে কেউ বলে নজর রাখতে হবে
যাতে করে গুগলে কোন ধরনের নিয়ম কারণ আপনি ভঙ্গ না করেন।
আপনার যখন মনে হবে যে আপনার ওয়েবসাইটে এখন বেশ ভালো পরিমানে ভিজিটর আসতেছে
তখন আপনি গুগলের নিকট একটি google এডসেন্সের এপ্লিকেশন করতে পারবেন। সেখান
থেকে গুগল কর্তৃপক্ষ আপনার ওয়েবসাইটি ভিজিট করবে এবং পর্যবেক্ষণ করে দেখবে
যদি আপনার ওয়েবসাইটটি ভালো থাকে এবং google এর সাথে নিয়ম কানুন এর মধ্যে
থাকে তাহলে আপনাকে এডসেন্স করে দিবে যার পর থেকে আপনি ব্লগিংয়ের মাধ্যমে
ইনকাম করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম তৈরি করুন
বর্তমানে অনেকে বিভিন্নভাবে অনলাইনের মাধ্যমে টাকা আয় করছে। এর মধ্যে
এফিলিয়েট মার্কেটিং অন্যতম। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেকের কাছে অনলাইনে ইনকাম
করার একটি জনপ্রিয় উপায়। তো চলুন আমি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করব।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করব অ্যাফিলেট মার্কেটিং করে আয় করার
উপায় আপনাদের সাথে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করব তো চলুন আলোচনা করা যাক!
1.অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার জন্য প্রথমে আপনার যে জিনিস প্রয়োজন
হবে সেটি হল একটি ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেল অথবা ইনস্টাগ্রাম
পেজ.
2.এরপরে আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর ট্রাফিক বা ভিজিটর আনতে হবে ইউটিউব চ্যানেল
এর ক্ষেত্রে সাবস্ক্রাইব বাড়াতে হবে এবং ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম পেজ হলে আপনার
পেজের ফলোয়ার বাড়াতে হবে। এবং এই ট্রাফিক বা সাবস্ক্রাইবার বা ফলোয়ারের
মাধ্যমে আপনি পন্যের প্রচার করবেন।
3.তারপরে আপনাকে একটি অফিলেট মার্কেটিং প্রোগ্রামে(যেমন-Amazon,
ShareASale,BDShop,Daraz) জয়েন হতে হবে। এবং আপনাকে ওই প্লাটফর্মের
প্রোডাক্টটি আপনার উক্ত পেজ বা ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল প্রচার করতে হবে ।
আর এই প্রচারের জন্য আপনাকে একটি অ্যাফিলিয়েট লিংক দেওয়া হবে। এবং ওই লিংক
আপনাকে প্রচার করতে হবে।
4.এরপরে কেউ যদি আপনার এই এফিলিয়েটের লিংক ভিজিট করে এবং ওই পণ্যটি বা সেবাটি
কিনে তাহলে আপনি ওই প্লাটফর্ম থেকে নির্দিষ্ট একটি কমিশন পাবেন এবং এভাবে আপনার
ইনকাম শুরু হবে।
ফ্রিল্যান্সিং স্কিল বিক্রি করুন ০ থেকে শুরু করে
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় দেখুন আজকের এই দুনিয়ায় এই সময়ে এসে শুধু স্কিল থাকলেই চলবে না-সেই স্কিল বিক্রি
করাটাই আসল চ্যালেঞ্জ আপনি যদি একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন বা অনলাইন
ইনকামের পথ খুঁজছেন তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।ফ্রিল্যান্সিং পেশায়
শূন্য থেকে শুরু করার ক্ষেত্রে প্রথম এবং শেষ পদক্ষেপ হল উনার বিদ্যমান দক্ষতা
গুলো চিহ্নিত করা, এবং বাজার কি চাই তা যাচাই করে দেখা।
তারপর অনলাইন কোর্স ইউটিউব টিউটোরিয়াল বা ব্লগের মাধ্যমে সেই দক্ষ তাকে
প্রয়োজনীয় মানে পৌঁছাতে হবে এবং অনুশীলনের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হবে।,
প্রাথমিক অবস্থায় নিজের একটি আকর্ষণীয় পোর্টফলিও তৈরি করা অন্তত জরুরী যা
আপনার কাজের নমুনা হিসেবে কাজ করবে এমন কি যদি ক্লায়েন্টের কাজ না থাকে,
তাহলে নিজে কিছু নমুনা প্রজেক্ট বানিয়ে তার যুক্ত করতে পারেন।
এরপর ফাইবার, আপ ওয়ার্, freelancer.com, ফেসবুক
ফ্রিল্যান্সিং বা লিঙ্ক ডাইন এর মত প্লাটফর্মে একটি পেশাদার প্রোফাইল তৈরি করে
ছোট ও সহজ প্রজেক্ট এর জন্য আবেদন করতে হব্ শুরুতে কম দামে কাজ নিতে হবে যাতে
দ্রুত কিছু রিভিউ এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। সকল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার মূল
মন্ত্র হল ধৈর্য্য ধারণ করা, ক্লায়েন্টের সাথে সুস্পষ্ট ও সময় নিয়ে কথা
বলা তাকে বোঝানো যোগাযোগ করলে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলা ।
রেফারেল প্রোগ্রাম এবং অনলাইন কমিউনিটিতে অংশগ্রহণ
রেফারেল প্রোগ্রাম এবং অনলাইন কমিউনিটিতে অংশগ্রহণ এই দুটো বিষয় ডিজিটাল
ক্যারিয়ার গড়া, ফ্রিল্যান্সি্, অনলাইন ইনকাম এমনকি নিজের ব্র্যান্ড গঠনের
জন্য অন্তত গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইনে শুধু কাজ করলেই হবে না কলা কৌশল আর কমিউনিটি
পারে আপনাকে ১০ গুন এগিয়ে নিয়ে যেতে। আর এই ক্ষেত্রে রেফারেল প্রোগ্রাম আর
অনলাইন কমিউনিটি দুটি হলো শক্তিশালী হাতিয়ার।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে আয়ের অনেক ভিন্ন ভিন্ন সুযোগ তৈরি হয়েছে। তার মধ্য
রেফারেল প্রোগ্রাম একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বা সেবা
প্রচারের জন্য ব্যবহারকারীদের বিশেষ কোর্ট বা লিংক দেই। সেই লিংকের
মাধ্যমে কেউ সাইন আপ বা কেনাকাটা করলে রেফারের অর্থ, ডিসকাউন্ট বা অন্য কোন
পুরস্কার পান। পরিচিত কে কোন সেবা বা পণ্য ব্যবহার করতে উৎসাহিত করলে আপনিও
লাভবান হতে পারেন।
অনলাইন কমিউনিটিতে অংশগ্রহণ এখন শুধু সময় কাটানোর বিষয় নয়, এখানে শেখা
এবং সম্পর্ক গড়ার দারুন সুযোগ। ফেসবুক গ্রুপ, টেলিগ্রাম চ্যালেন, ফোরাম
বা বিশেষ কমিউনিটি প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়ে মানুষ অভিজ্ঞতা শেয়ার করে ,
নতুন তথ্য জানতে পারে এবং নেটওয়ার্ক তৈরি করে। এখানে সক্রিয় থাকলে শুধু
জ্ঞানী বাড়ে না, নতুন -সুযোগ, কাজ কিংবা ক্লাইন্ট পাওয়ার সম্ভাবনাও
তৈরি হয়।
মাইক্রোটাস্কিং এবং ডেটা এন্ট্রির কাজ করুন
বর্তমান অনলাইন জগতে ঘরে বসে আয়ের অনেক সুযোগ তৈরি হয়েছে। তার
মধ্য মাইক্রোটাস্কিং ডাটা এন্টি কাজ বেশি জনপ্রিয় ।মাইক্রোটাস্কিং হল ছোট
ছোট কাজ যা খুব অল্প সময়ে শেষ করা যায়। যেমন একটি ছবিতে কি আছে তার ট্যাগ
করা, কোন টেক্সট প্রফিট করা বা। একটি অডিও থেকে নির্দিষ্ট শব্দ বের করা এই
কাজগুলো সাধারণত ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম বা বিশেষ ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়।,
কাজগুলো হয়তো বড় নয় কিন্তু নিয়মিত করলে ভালো অংকের আয় হতে পারে।
তেমনি, ডাটা এন্ট্রির কাজ হলো তথ্য এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় সঠিকভাবে লিখে
রাখা বা সাজানো গোছানো। যেমন একটি কোম্পানির কাস্টমার লিস্টে তৈরি করা,
প্রোডাক্ট তথ্য এক্সেল সিটে টাইপ করা কিংবা অনলাইন ফর্ম পূরণ করা। এই কাজের
সবচেয়ে বড় দিক হলো, আলাদা কোন উচ্চ দক্ষতা প্রয়োজন নেই।। শুধু মনোযোগী হতে
হবে এবং সঠিকভাবে ট্রাই করতে জানলেই হবে।
মাইক্রোটাস্কিং এবং ডাটা এন্ট্রি দুটো সহজে শুরু করা যায় এবং যারা ঘরে
বসে ছোট ছোট উপায় আয়ের পথ খুঁজছেন তাদের জন্য দারুন একটি বিকল্প হতে পারে।
বসে না থেকে এখনই শুরু করে দেন মাইক্রো ট্রাস্টিং এবং ডাটা এন্ট্রির কাজ।
অনলাইন সার্ভে এবং অফার সম্পূর্ণ করে টাকা ইনকাম
ইন্টারনেটে সময় কাটাতে গিয়ে অনেকে দেখছেন অনলাইন সার্ভে আর অফার সম্পন্ন করার
মাধ্যমে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে। বিষয়টা খুব জটিল নয়। বিভিন্ন
কোম্পানি বা ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীদের কাছে তাদের প্রোডাক্ট, সার্ভিস বা
মার্কেটিং রিসার্চের জন্য মতামত জানতে চাই। সেই মতামতের বিনিময়ে কিছু অর্থ বা
রিওয়ার্ড পান।অনলাইন সার্ভের কাজ সাধারণত উত্তর হল, যেমন আপনি কোন ধরনের মোবাইল
ব্যবহার করে্ কোন ব্র্যান্ডের খাবার বেশি পছন্দ করেন ইত্যাদি। প্রতিটি সার্ভের
জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বা পয়েন্ট মিলে।
পয়েন্ট জমে গেলে তা ক্যাশ আউট
করা যায় অথবা গিফট কার্ডে রূপান্তর করা যাই। অফার সম্পন্ন করা বলতে
বোঝায় কোন অ্যাপ ইন্সটল করা, একটি ওয়েবসাইটে সাইন্যাপ করা বা একটি ভিডিও
দেখা।এসব কাজ শেষ করলে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বা বোনাস আপনার একাউন্টে যোগ
হয়। তবে এই কাজগুলো দিয়ে বড় অঙ্কের আয় হয় না। খালি সময় সামান্য
অতিরিক্ত ইনকাম করার জন্য এগুলো ভালো উপায়। আর অবশ্যই নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট
ব্যবহার করবেন কারন ভুয়া ওয়েবসাইট প্রচুর রয়েছে।
ফ্রি টাকা ইনকাম এর ক্ষেত্রে সর্তকতা ও স্ক্যাম চেনার উপায়
ইন্টারনেট ঘুরতে ঘুরতে অনেক সময় আমাদের চোখে পড়ে ফ্রী টাকা আয় করুন, এক
ক্লিকে হাজার টাকা ইনকা্ রাতারাতি কোটিপতি হন ইত্যাদি বিজ্ঞাপন। প্রথমে এগুলো
আকর্ষণীয় মনে হলেও, বাস্তবে এদের মধ্য অনেকগুলোই প্রতারণা বা স্ক্যাম।
তাই অনলাইন থেকে আয় করার ইচ্ছে থাকলেও সতর্কতা থাকা খুব জরুরী। কারণ
স্ক্যামাররা সাধারণত মানুষের লোভ কাজে লাগায়।
তারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, মোবাইল নাম্বার
কিংবা বিকাশ বা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। কেউ কেউ
আবার আগে টাকা পাঠাতে বলে-যেমন, অ্যাক্টিভেশন ফ্রি ,
মেম্বারশিপ চার্জ বা ডিপোজিট এরপর আর কোন আয় হয় না।
স্ক্যাম চেনার কিছু উপায়ঃ
1.অতিরিক্ত লোভনীয় অফারঃ যদি কেউ বলে দিনে কয়েক ঘন্টা কাজ করে হাজার হাজার
টাকা ইনকাম হবে, তাহলে বুঝবেন কিছু একটা গড়বড় আছে।
2.অ্যাডভান্স টাকা চাওয়াঃ আসল অনলাইন আই প্ল্যাটফর্ম কখনোই কাজ করার আগে টাকা
নেয় না।
3.ভুয়া ওয়েবসাইট বা অ্যাপঃ নাম না শোনা, তথ্য হীন বা শুধু ফ্রি টাকার লোভ
দেখানো সাইট থেকে দূরে থাকুন।
4.অতিরিক্ত পার্সোনাল ইনফরমেশন চাওয়াঃ যেমন এন আই ডি, ব্যাংক পাসওয়ার্ড বা
বিকাশ পিন চাইলে সেটি নিশ্চিতভাবে প্রতারণা।
তাহলে যা করবেন, শুরুতেই ছোট ছোট বিশ্বাসযোগ্য প্ল্যাটফর্ম বেছে নিন ,
যেমন সার্ভে সাইট, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বা রেফারেল প্রোগ্রাম।
কোন সাইডে কাজ শুরু করার আগে অবশ্যই রিভিউ দেখে নিন এবং অভিজ্ঞ তাদের
মতামত নিন। আর কখনোই লোভে পড়ে তাড়াহুড়া করে সিদ্ধান্ত নেবেন না। মনে রাখবেন
অনলাইন সত্যিকারের আয় আছে, কিন্তু তা আসেন নিয়মিত পরিশ্রম ও দক্ষতা দিয়ে।
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়-শেষ কথা
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করার যায় এরকম অনেক পথ আছে , তবে কোনটা জাদুর মত একদিনে
আপনাকে ধনী বানাবে না। ছোট ছোট সুযোগগুলো কাজে লাগালে পকেট খরচের মতো ইনকাম করা
সম্ভব। কিন্তু এখানে ধৈর্য আর সচেতনা খুব জরুরী । অতিরিক্ত লবণীয় অফারে
পা দিলে উপকারের বদলে ক্ষতি বেশি হবে। তবে ধীরে ধীরে সঠিক প্ল্যাটফর্ম বেছে
নিয়ে কাজ শুরু করেন । দেখবেন নিয়মিত চেষ্টা করলে আসলেই ফ্রি টাকা ইনকাম
করা সম্ভব।
সফটনড়িতে নীতিমালা ; মেনে ;কমেন্ট করুন ;প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;
comment url